মে 24, 2011 1 Reply
পাশের বাড়ির আন্টিকে চোদার গল্প
আমার বয়স তখন ১৫/১৬, উঠতি যৌবন।
নিজেকে সামাল দিতে কষ্ট হয়। এর মধ্যে আমাদের
বাসা চেঞ্জ হল। পাশের বাসায় থাকতো এক আন্টি।
আন্টির বয়স বেশি না। ২৫ কি ২৬ হবে। ৫/৬ বছর
হইলো বিয়ে হয়েছে। একটা ছোট বাচ্চাও আছে, নাম
অমি। আমি ছোট বেলা থেকেই অনেক
মেধাবী ছিলাম। তাই আমাকে অনেকেই আদর
করে অনেক কিছু খাওয়াতো। ছোট বেলায়
তো কোলে করে নিয়ে আদর করতো।
যাই হোক ঐ বাসায় যাবার পর থেকেই আমার ঐ
আন্টির উপর নজর পড়ে। খুব ইচ্ছা ছিল
আন্টিকে নেংটা দেখব। কিন্তু
কিভাবে তা বুঝে উঠতে পারিনা। যাই হোক আমার
তখন এস এস সি পরীক্ষা। আন্টিকে সালাম
করে আসলাম। আন্টিও খুশি হয়ে আমাকে ১০০
টাকা দিলেন। আমি পরীক্ষা দিলাম।
পরীক্ষা ভালই হল।
আমি আন্টিকে মিস্টি খাওয়ালাম। আমাদের
বাসার মাঝখানে একটা কমন দরজা ছিল।
যেটা দিয়ে আমরা যাওয়া আসা করতে পারতাম।
ওটা সবসময় খোলাই থাকত। আন্টির ফিগারটা ছিল
দারুন। ফরসাও ছিল। এর
মধ্যে আমি ইন্টারমিডিয়েটে ভর্তি হলাম। আন্টির
হাসব্যান্ডটা ছিল অনেক বয়স্ক, ৪০/৪৪ হবে। ঠিক
মতন কিছু করতে পারত কিনা সন্দেহ আছে।
যাই হোক, আমি ওনার বাচ্চার সাথে খেলার
জন্যে মাঝে মাঝেই যেতাম তার বাসায়।
এমনি একদিন তার বাসায় গেছি দুপুর বেলায়।
যেয়ে দেখি আন্টি নাই। অমিকে জিজ্ঞাসা করলাম
আন্টি কোথায়? ও বলল, আম্মু গোসল করতে গেছে।
আমার শরীরের মধ্যে শিহরন বয়ে গেল।
আন্টি নিশ্চয় নেংটা হয়ে তার দুদু আর যোনি সাফ
করতেছে, হয়ত সাবান লাগাচ্ছে।
আমি মনে মনে তাকে কল্পনা করতে লাগলাম। এইসব
মনে করতে করতেই আমার লিঙ্গ শক্ত হয়ে গেল।
ওকে জিজ্ঞাসা করলাম, কতক্ষণ আগে গেছেন। ও
বলল, এইতো, একটু আগে। এইবার আমার মনে একটু
কুবুদ্ধি চাপল। আমি আস্তে আস্তে ওনার বাথরুমের
দিকে গেলাম। যেতেই দেখি কাপড় কাচার শব্দ।
আমি বাথরুমের দরজার চারদিকে চোখ বুলালাম।
দেখি একটা ছোট ফাঁক আছে। বাথরুমের বাইরের
দিকে অন্ধকার এবং ভিতরের দিকে তো লাইট
জালানো। তাই আমি দুরু দুরু বুকে দরজার ফাঁক
দিয়ে তাকিয়ে থাকলাম। যা দেখলাম তাতে আমার
বুকের হার্ট বিট গেল বেড়ে। দেখলাম
আন্টি আধা নেংটা হয়ে কাপড় কাচতেছে।
একটা ছোট টুলের উপর বসা, বসে ঈষৎ ঝুঁকে কাপড়
ধুচ্ছে। ব্লাউজ খোলা, একটা পেটিকোট পরা। আন্টির
দুদুগুলো দেখে মনে হচ্ছিল পিছন
থেকে জাপটে ধরি আর পকাপক টিপতে থাকি। কিন্তু
কেমনে করব। মাঝখানে তো একটা দরজা আছে। তাই
আমি আমার ট্রাউজারের উপর
দিয়ে ধোনটা নাড়তে থাকলাম আর
দেখতে থাকলাম। হঠাৎ আমার মনে হল
এইটা তো অনেক বেশি রিস্কি হয়ে যাচ্ছে। কারন
অমি তো পাশের রুমে আছে। ও যদি বের হয়ে যায়
আর আমাকে দেখে ফেলে তাইলে তো পুরো মজাটাই
মাটি হয়ে যাবে। উল্টা মাইর খাওয়ার চান্স আছে।
তাই প্ল্যান করে অমিকে বললাম
যে বাইরে যেয়ে দুটা চকলেট কিনে আনতে, ও
চলে গেল। এইবার আমি আয়েশ করে দেখা শুরু
করলাম।
ফুটোতে আবার চোখ
দিয়ে দেখি আন্টি অলরেডি কাপড় ধুয়ে ফেলছে।
কাপড়গুলা ধুয়ে একটা বালতির
মধ্যে রাখছে এবং গোসলের প্রস্তুতি করতেছে। যাই
হোক আন্টি শরীরে একটু একটু করে পানি নেওয়া শুরু
করল। আমি তার সারা শরীরের সব
জায়গা দেখতে লাগলাম। দাঁড়ানো অবস্থায়
দেখলাম, আন্টির দুদুগুলা যেন আমার
দিকে তাকিয়ে আছে। আন্টির ডান হাতে মগ
এবংআর বাম হাতে দুদু কচলান। পানি ঢালেন আর দুদু
কচলান আর আমি কচলাই আমার ধোন। এরপর
তিনি গায়ে সাবান মাখা শুরু করলেন আর
আমি দেখতে থাকলাম। আমার বুকের
ঢিপঢিপানি বাড়তে থাকলো। আমি কি করব
বুঝে উঠতে পারতেছিলাম না। এর মধ্যে আন্টি তার
পেটিকোট খুলে ফেললেন। আমার সামনে তার
নাভিটা একদম স্পষ্ট হয়ে উঠল। কিন্তু নিচে আর
দেখে পারতেছিলাম না। খুব ইচ্ছা ছিল তার
যোনি দেখব। আমি যেহেতু কখন বয়স্ক মেয়েদের
যোনি দেখি নাই, তাই
ওইটা দেখতে বেশি ইচ্ছা করতেছিল। খুব
চেষ্টা করলাম কিন্তু বিধি বাম। পরে আর কি করব।
আন্টি কিছুতেই দূরে গেলেন না। আমিও খুব
একটা দেখতে পারলাম না। যতটুকু দেখলাম তা হল
আন্টির তলপেট আর আন্টির পাছার উপরের অংশ।
যাই হোক আর বেশিক্ষণ থাকতে সাহস হচ্ছিল
না তাই সরে আসলাম। আন্টির
রুমে যেয়ে বসে থাকলাম।একটু পরে অমি চলে আসল।
ওর কাছ থেকে চকলেট নিয়ে খেতে থাকলাম। এরপর
একটা কাজ করলাম। ওকে বললাম, চল আমরা ব্যাট বল
খেলি। ও রাজি হল। ও আর আমি যেয়ে ওদের
বাথরুমের পাশের বারান্দায় খেলতে লাগলাম। ২
ওভারও হয়নি এর মধ্যেই আন্টি বেরিয়ে আসলেন।
দেখলাম আন্টির নিচে অন্য একটা পেটিকোট।
উপরে খোলা বুক। মাঝারি সাইজের খাড়া দুদু, একদম
খাড়া। আমি উনাকে দেখিইনি এমন
ভাবটা করে খেলতে লাগলাম। উনিও
আমাকে দেখেও তেমন কিছুই না করে এক
হাতে বালতি আর আর এক
হাতে শাড়িটা নিয়ে আমার পাশ দিয়ে অন্য
একটা বারান্দায় গেলেন। আমার পাশ দিয়ে যাবার
সময় আমি আড়চোখে তার দুদু দুইটা খুব কাছ
থেকে দেখে নিলাম। পাশ কাটানোর পর দেখলাম
উনার পাছাটা। পাছার খাঁজে পেটিকোট
ঢুকে গেছে। ইচ্ছে হচ্ছিল পাছার খাঁজে আঙ্গুল
ঢুকায়ে দেই। নরম মসৃণ আর ভেজা পিঠ দেখে আমার
ধোনটা যে কখন আবার শক্ত হয়ে গেছে টের পাইনি।
আমি ব্যাটিং করতেছিলাম। ইচ্ছা করে বল ওই
বারান্দায় পাঠালাম। তারপর নিজেই বল
আনতে গেলাম। আন্টি তখন বুকের উপর
শাড়িটা দিয়ে তার
ভেজা শাড়িটা মেলে দিচ্ছিলেন। আমি তখন
অমিকে বললাম যে তুমি একা একা খেলতে থাক
আমি একটু ফ্যানের বাতাস খেয়ে আসি। এই
বলে উনার বেডরুমে গেলাম।
যেয়ে ঘামা গায়ে অপেক্ষা করতে থাকলাম কখন
আন্টি আসে এই অপেক্ষায়। ২ মিনিটের মধ্যেই
আন্টি চলে আসল। আমি টেবিলে হেলান
দিয়ে বাতাস খাচ্ছিলাম। আন্টি আমাকে ছোট
মনে করে কোনরুপ পর্দা না করে শাড়িটা বুক
থেকে সরালেন। আমি আবার তার বুক
দেখতে লাগলাম। আন্টি এবার তার ব্রা টা বের
করলেন। আমি খুব নরমাল থাকার
চেষ্টা করতেছিলাম। কিন্তু তার খোলা দুধ
দেখে আমার সরল দোলক
স্প্রিং দোলকে রুপান্তরিত হল। কিন্তু আমার
ওইদিকে খেয়াল ছিল না। হঠাৎ
করে আন্টি দেখে ফেললেন। দেখেই তার মুখটা একটু
চেঞ্জ হয়ে গেল। উনি আনমনেই তার দুধ
দুইটা ঢেকে ফেললেন তার দুই হাত দিয়ে। আমিও
একটু লজ্জা পেলাম। তারপর উনি আবার হাত
সরিয়ে ফেললেন, বুঝলেন আমি সব উপভোগ করতেছি।
এতক্ষণ আমি উনাকে নিয়ে আমার স্বপ্নের
রাজ্যে খেলতেছিলাম আর এবার
উনি আমাকে নিয়ে বাস্তবে খেলা শুরু করলেন।
উনি তার ব্রা টা বুকের উপর রাখলেন,
রেখে ইচ্ছা করে আমাকে দেখালেন যে ওইটার হুক
উনি লাগাতে পারতেছেন না। আমাকে বললেন,
সায়মন, একটু হুকটা লাগিয়ে দিতে পারবে?
আমিঃ হু-উ-উ, পারব আন্টি।
আন্টি উল্টা ঘুরলেন। বললেন,
দাও, লাগিয়ে দাও, তাইলে। আমি ব্রা এর দুই পাশ
ধরতেই উনি একটু হামাগুড়ি দিয়ে বিছানার উপর
হাত রাখলেন আর তাতে যা হল, আমার ধোনটা তার
পাছার ফাঁকে যেয়ে গুতা দিল।
আন্টি ইচ্ছা করে আরো বাঁকা হলেন।
আমি আরো কাছে চলে আসতে বাধ্য হলাম। হঠাৎ
করে আন্টি বলে উঠলেন,
এই, কি করছ, আমার পাছা থেকে তোমার আংগুল
সরাও।
আমি এই কথা শুনে থতমত খেয়ে গেলাম।
কি করব বুঝে উঠার আগেই উনি নিজেই বললেন,
তোমার দুই হাত দিয়ে তো আমার ব্রা ধরা আছে,
তাইলে আর একটা হাত কোথা থেকে আসল?
আমি লজ্জা পেয়ে গেলাম। আন্টি মনে হয় এইটাই
চাচ্ছিল। উনি খপাৎ করে আমার সেই তিন নম্বর
হাতটা ধরে ফেললেন। আমি একটু ভয় পেয়ে গেলাম।
এখন আমাকে বকাবকি করবে হয়তো,
হয়তো বা মারবে। কি করব কিছুতেই
বুঝে উঠতে পারতেছিলাম না। এদিকে নরম ও গরম
হাতের স্পর্শ পেয়ে আমার ধোন আরো বড়
হতে লাগল। আন্টিও আমার ধোন ধরে আমার
দিকে কিছুক্ষন তাকিয়ে থাকলেন। আমি তার মুখের
দিকে তাকানোর সাহস পাচ্ছি না। বুকের
আধখোলা ব্রায়ের দিকে তাকিয়ে আছি।
আন্টি বললেন, তুমি যে এত বড় হয়ে গেছ
আমি তো খেয়ালই করি নাই কখনো। এই বলে আমার
মাথার চুলে একটা বিলি কেটে দিলেন। আমার ভয়
অনেকখানি কেটে গেল। এরপর তিনি আমার
মাথাটা তার বুকের মধ্যে টেনে নিলেন। তার নরম
বুকের গরম ছোঁয়া পেয়ে আমার ভয় সম্পুর্ণ
কেটে গেল। আমিও তাকে শক্ত
ভাবে জড়িয়ে ধরলাম। এক হাত পিঠে আর এক হাত
অটোমেটিক্যালি পাছায় চলে গেল। উনি আমার
চেয়ে একটু লম্বা ছিলেন। আমার উচ্চতা ছিল ৫ ফুট ২
ইঞ্চি আর উনার ছিল ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি। আমাকেও
উনি বুকের মধ্যে ভাল করেই জড়িয়ে ধরলেন।
আস্তে আস্তে উনার দুই হাত আমার পাছায়
যেয়ে থামল। উনি আমার পাছাটা নিজের
দিকে চেপে ধরলেন। আমি স্পষ্ট বুঝতে পারলাম
উনি আমার ধোনের গুতা খেতে চান। আমার হাত
যখন তার পাছায় গেল আর আমি যখন হাত বুলাতে শুরু
করলাম উনি তখন আমাকে ছেড়ে দিলেন, আর
বললেন, “ওরে দুষ্টু, ভালই দেখি পেকে গেছ, আমার
পাছায় হাত দিচ্ছ কেন?”। তারপর
কথাবার্তা অনেকটা এরকম:-
আমিঃ না, মানে আন্টি,
আমি আসলে হাতটা কোথায় রাখব ঠিক
বুঝে উঠতে পারছিলাম না।
আন্টিঃ তাই বলে আমার পাছায় হাত দিবে?
আমিঃ তাইলে কোথায় হাত দেয়া উচিৎ ছিল?
আন্টিঃ কেন, আমার পিঠেও তো হাত
রাখতে পারতা, তাই না?
আমিঃ হু-উ-উ, তা রাখতে পারতাম, আর তাই
তো রেখেছিলাম। কিন্তু……..
আন্টিঃ কিন্তু আবার কি?
আমিঃ কিন্তু আপনি যখন আমার পাছায় হাত
দিলেন আমি ভাবলাম আমারও দেয়া উচিৎ।
আন্টিঃ ও, আমি যা করব, তুমিও তাই করবা, তাই
না??
আমিঃ না, তা ঠিক না, আমি মনে করলাম, এমন
করলেই মনে হয় আপনি খুশি হবেন।
আন্টিঃ হ্যাঁ, বাবা, আমি খুব খুশি হইছি, এখন
একটা কথা বলতো।
আমিঃ কি, আন্টি?
আন্টিঃ তোমার ওটা দিয়ে কি কিছু বের হয়?
আমি মাথা নিচু করে বলি, হু – উ – উ।
ওয়াও, তাইলে তো খুবই ভাল। মনে মনে হয়ত বললেন,
“ওইটাই তো আমার চাই”, উনি বললেন, শোন,
তুমি এখানে বস। আমি একটু
অমিকে দেখে আসি কি করতেছে। আমি বসলাম।
উনি অমিকে গিয়ে বললেন, যাও, সায়মন ভাইয়াদের
বাসায় যেয়ে টিভি দেখ গিয়ে।
আমাকে ডেকে বললেন,
তুমি ওকে নিয়ে গিয়ে টিভির
সামনে বসিয়ে দিয়েই চলে এস। আমি কিন্তু তোমার
জন্যে অপেক্ষা করব। আমি অমিকে নিয়ে গেলাম
আমাদের বাসায়। টিভিটা অন করে কার্টুন চ্যানেল
দিয়ে ওকে বসিয়ে বললাম আমি একটু পর আসতেছি।
তুমি কার্টুন দেখতে থাক। এই বলে আন্টির বাসায়
চলে আসলাম।আন্টির রুমে এসে দেখি আন্টি ব্লাউজ
পড়ে ফেলছে। শাড়িটাও পরা প্রায় হয়ে গেছে।
আমার দেখে তো মনটা খুব খারাপ হয়ে গেল। ধুর,
কেন যে আন্টিকে ছেড়ে চলে আসলাম।
আন্টি আমাকে দেখেই একটা হাসি দিল। আমিও
প্রত্যুত্তরে হাসি দিলাম। কিন্তু আমারটা অনেক
শুকনো হল। আন্টি মনে হয় দেখেই বুঝতে পারলেন।
আমার কাছে এসে আমার কাঁধে হাত
রেখে জড়িয়ে ধরলেন। বললেন, কি ব্যাপার, মন
খারাপ নাকি?
আমিঃ না, তেমন কিছু না।
আন্টিঃ শোন, তুমি আজকে যা দেখেছ
তা কাউকে কখনো বোলো না। যদি বল,
তাইলে কিন্তু আমাদের মান ইজ্জত কিছুই
থাকবে না। তোমার কোন ফ্রেন্ডকেও
বলতে পারবে না। কি, ঠিক আছে?
আমিঃ ওকে, আন্টি। আমি কাউকে বলবো না, কিন্তু
এই না বলার জন্যে কি আমি কিছু পাব?
আন্টিঃ তুমি কিছু পাবে কিনা জানি না, কিন্তু
তার আগে আমার কিছু প্রশ্নের জবাব দাও।
আমিঃ আচ্ছা, বলেন।
আন্টিঃ তোমার বীর্যের রঙ কেমন?
আমি ভ্যাবাচাকা খেয়ে গেলাম। বললাম, মানে?
আন্টিঃ মানে, ওইটা কি পানির মতন
নাকি সাদা দইয়ের মতন ঘন?
আমিঃ দইয়ের মতন অতোটা ঘন না, কিন্তু পানির
মতনও না। পানির মতন আগে ছিল, কিন্তু এখন অনেক
গাঢ় হইছে।
আন্টিঃ তাইলে তো তোমাকে দিয়ে হবে কিনা বুঝতে
ছি না।
আমিঃ (আমি কিছুই বুঝতেছিলাম না, বললাম)
কেন?
আন্টিঃ বীর্য যদি ঘন না হয় তাইলে তো তোমার
ওইটা দিয়ে বাচ্চা হবে না এখনি। আর আমার
একটা বাচ্চা নেওয়ার শখ তোমার কাছ থেকে বহুদিন
ধরেই, এইজন্যে।
তবে আমরা চেষ্টা করে দেখতে পারি।
তুমি কি আমাকে একটা বাচ্চা দিবে?
আমিঃ বাচ্চা দিতে হলে তো আমাদের সেক্স
করতে হবে।
আন্টিঃ হ্যা, তা তো করতে হবেই।
তুমি আমাকে একটা বাচ্চা দিবে, আর তার
বদলে যতদিন ইচ্ছা আমার সাথে সেক্স
করতে পারবে। কিন্তু, ওই বাচ্চার কথা আর
কাউকে বলতে পারবে না।
আমিঃ আপনার সাথে করতে পারব এটা জেনে খুব
ভাল লাগছে কিন্তু এইটা তো অবৈধ বাচ্চা হবে।
আপনার খারাপ লাগবে না তাতে?
আন্টিঃ শোন, এতকিছু জেনে তোমার কোন কাজ
নেই, তুমি শুধু রাজি আছ কিনা সেইটা বল।
আমিঃ আপনার কোন সমস্যা না থাকলে আমার আর
কি।
আন্টিঃ আর এ কথা কোনদিন কাউকে বলবে না,
এটাই হল শর্ত।
আমিঃ আচ্ছা আমি রাজি।
আন্টিঃ চল, তাইলে দেখি তুমি কেমন
বাচ্চা দিতে পার।
চলুন আন্টি।
আন্টি আমাকে জড়িয়ে ধরলেন আর বললেন, এর
আগে কি কখন করেছ?
- নাহ, আমি কখন কোন মেয়ের যোনিই দেখিনি,
আর করা তো দূরের কথা।
- গুড, আমি তাইলে তোমাকে সব শিখিয়ে দিচ্ছি।
শোন, তোমার যখন বের হওয়ার সময়
হবে আমাকে বলবে।
- কেন?
- কারন ওইটার এক ফোঁটাও
আমি বাইরে ফেলতে দিতে চাই না। নাও, এখন
থেকে এক ঘন্টার মতন সময় আছে। এর মধ্যে যা করার
করতে হবে, তোমার আংকেল চলে আসবে আবার।
আমার শরীরটা আগামী এক ঘন্টার
জন্যে পুরোপুরি তোমার। তুমি যেখানে খুশি হাত
দাও, যা খুশি তাই কর আমার সাথে।
- সত্যি?
- হু, সত্যি।
___________
এই বলে উনি বিছানার উপর শুয়ে পড়লেন। আমি তখন
তার পাশে বসলাম। বসে উনার বুক
থেকে আঁচলটা টেনে সরিয়ে দিলাম। উনার বুক
আমার সামনে উন্মুক্ত হল। আমি বুকের উপর চুমু
খেলাম। ব্লাউজের একটা একটা করে হুক খুললাম।
ব্রা খোলার সময় উনি একটু উঠে নিজেই
পিছনে হাত দিয়ে খুলে দিলেন। আমার
সামনে উনার নগ্ন বুক, আমি বললাম, চুষব?
উনি বললেন, বললাম তো যা খুশি তাই কর। আর
তাছাড়া আজকে তুমি আমার
সাথে করলে বাচ্চা হবেনা। আজকে তোমার
প্র্যাকটিস ম্যাচ। ৫-৭ দিনের মধ্যেই ফাইনাল।
আমি ওনার বুক জোড়া নিয়ে খেলায় মত্ত হলাম। এত
সুন্দর হয় মেয়েদের বুক, এ জিনিস হয়ত আমি আরো ১০
বছর পর দেখতাম। কিন্তু আমি আজকেই
দেখতে পাচ্ছি। নিজেকে খুব সৌভাগ্যবান
মনে করলাম। দুটো ধরে পকাপক টিপতে থাকলাম। এই,
আস্তে টিপ, ব্যথা পাচ্ছি তো।
- কিন্তু আপনি তো বললেন যে যা খুশি তাই
করতে পারি।
- হু, তা করতে পার, কিন্তু, এত
জোরে টিপলে তো আমি ব্যথা পাই। আচ্ছা ঠিক
আছে তুমি কর।
আমি আবার শুরু করলাম মনের সাধ মিটিয়ে টেপা।
তারপর একটাতে মুখ দিলাম। আর
একটা টিপতে থাকলাম। একবার এইটা চুষি তো আর
একবার ঐটা। এরকম করতে করতে একসময় মনে হল,
ভোদা দেখার সময় হয়ে এসেছে। আমি তখন উনার
পায়ের দিকে যেয়ে বসলাম। উনার চোখের
দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে উনার
শাড়িটা উপরের দিকে তুলতে থাকলাম। একটু একটু
করে তুলতেছি আর বুকের ঢিপঢিপানি বাড়তেছে।
কেমন হয় মেয়েদের ভোদা,
শুনেছি ওখানে নাকি চুল থাকে, কোঁকড়ানো চুল।
অনেক ফুলো ফুলো পেটিস এর মতন। খুবই নরম হয়
এইটাও শুনেছি। অনেক কিছু ভাবতে ভাবতে উনার
শাড়ি কোমর পর্যন্ত তুললাম। দেখলাম ত্রিভুজ
আকৃতির ঈষৎ শ্যামলা (আন্টির গায়ের তুলনায়)
একটা ছোট জায়গা। নিচের দিকে কাল মতন
একটা মোটা দাগ। আন্টি তার দুই
পা একসাথে লাগিয়ে রাখায় তার ভোদার
ফাঁকটাকে একটা মোটা দাগের মতন মনে হচ্ছিল।
আমি আমার নয়ন ভরে দেখতে লাগলাম সেই অপুর্ব
দৃশ্যটা। আবেশে একসময় চুমু খেয়ে ফেললাম।
আন্টি আর চুপ করে থাকতে পারলেন না। বললেন
চুষে দাও সোনা, চুষে দাও। আমার সম্বিত ফিরে এল।
এ আমি কোথায় চুমু দিচ্ছি। এখান
দিয়ে তো আন্টি পেশাব করে। আমি আমার মুখ
সরিয়ে ফেললাম। আন্টির চোখ বড় বড় হয়ে গেল
অবাকে। বললেন,
- কি হল, মুখ সরালে কেন?
আমি বললাম,
- ওখান দিয়ে তো তুমি পেচ্ছাব কর, ওইখানে কি মুখ
দিয়ে চোষা যাবে?
- তুই যদি না চুষে দিস তাইলে কিন্তু আর কিছুই
করতে দিব না, চোষ বলতেছি।
আমার মনটা খারাপ হয়ে গেল। আমাকে দিয়ে জোর
করে করাতে চাচ্ছে, এইটা আমার ভালো লাগতেছিল
না। আমার মুখটা ছোট হয়ে গেল।
উনি বুঝতে পারলেন যে আমি ওইটা পছন্দ
করতেছি না। তখন উনি বললেন, তুই যদি আমার
গোসল করা দেখতি তাইলে আর এমনটি করতি না।
ওখানে না হলেও সাবান দিয়ে ৫ বার ধুয়েছি। তুই
গন্ধ শুঁকে দেখ, তোর যদি একটুও খারাপ
লাগে তাইলে কিছু করতে হবে না। আমি তার
কথা মত ওখানে আবার নাক নিলাম। সত্যি, একটুও
বাজে কোন গন্ধ নাই। আমি একটা চুমু দিলাম,
তারপর বললাম, নাহ আমি পারব না আন্টি। আমার
কেমন যেন লাগতেছে। আন্টি বললেন, আচ্ছা ঠিক
আছে, তোকে এখনি চুষতে হবে না। তুই যখন
নিজে থেকে চাইবি তখনি আমি চুষাব, তার
আগে আর আমি বলব না।
- আন্টি, তুমি কি রাগ করছ?
- না আমি রাগ করি নাই।
আসলে আমি বুঝতে পারছি, প্রথম প্রথম এমন হতেই
পারে। আমারো প্রথম দিকে এমনটা হইছে। তুই যখন
শিখে যাবি, তখন আর
আমাকে নিজে থেকে বলতে হবে না। তুই
নিজে থেকেই করবি। এক কাজ কর তুই শুয়ে পড়।
আমি বাধ্য ছেলের মতন শুয়ে পড়লাম। হঠাৎ
করে উনি উঠে গেলেন। আমি অবাক হলাম।
আমাকে একা ফেলে চলে গেলেন নাতো। ২০
সেকেন্ডের মধ্যেই ফিরে আসলেন। এক
হাতে একটা বুস্ট-এর কৌটা আর এক হাতে একটা মধুর
কৌটা। এক চামচ বুস্ট নিয়ে নিজে মুখে দিলেন আর
এক চামচ দিলেন আমার মুখে। তারপর বললেন
“বেশতো আমার ভোদা যখন চুষবে না তখন এইটা চুষ।”
আমি আন্টির মুখে ভোদা শব্দ শুনে খুব অবাক হলাম।
এরকম কিছু শুনব আশা করি নাই। এতদিন জানতাম,
এইগুলা গালি গালাজ করার জন্যে অনেক
বাজে লোকেরা এইসব ব্যবহার করে। এরপর
উনি একটিভ হলেন। উনি সেই বুস্ট
খাওয়া মুখে আমার মুখে মুখ দিলেন। দিয়ে আমার
উপরের ঠোঁট চুষতে লাগলেন। উনার
মিষ্টি মিষ্টি ঠোঁট আমিও চুষতে শুরু করলাম।
মেয়েদের ঠোঁট যে এত সুন্দর
হতে পারে এইটা আশা করি নাই।
আমি আবেশে ওনাকে জড়িয়ে ধরলাম। এরপর
উনাকে জড়িয়ে ধরে উনার উপর শুয়ে আমি কিছুক্ষণ
চুষি তো উনি আমার উপর উঠে কিছুক্ষণ চুষেন।
এইভাবে অনেকক্ষন পার হয়ে গেল। লাইফের ফার্স্ট
টাইম লম্বা একটা ফ্রেঞ্চ কিস এর ফলে আমার
মাথা ঘুরতে লাগলো। পুরোটা সময় আমি ছিলাম
চোখ বুজে। একসময় উনি আমার ঠোঁট
ছেড়ে দিয়ে উঠে বসলেন। আমি উনার
দিকে তাকিয়ে দেখি উনার পুরো মুখ লালে লাল
হয়ে গেছে। উনি বললেন, “তোমার
চেহারা তো একদম আপেলের মতন লাল হয়ে গেছে।”
আমি হাসলাম। বললাম, আপনারটাও একই অবস্থা।
এরপর উনি আমার উপর আবার ঝাঁপিয়ে পড়লেন। এরপর
আমার গলার
শিরাগুলি জোরে জোরে চুষতে থাকলেন। উনার এই
চোষার ফলে আমি হাসব কি কি করব
বুঝতে পারতেছিলাম না। আমার কাতুকুতু
লাগতেছিল। এতক্ষণ ঠোঁট চোষার ফলে যা হইছিল
তার শতগুণ ভাল লাগা এসে আমার শরীরে ভর করল।
পরে আমাকে ৩ /৪ দিন শার্ট পরে থাকতে হইছিল।
আমার গলায় কালসিটে পড়ে গিয়েছিল।
উনি একপর্যায়ে থামলেন। এরপর একই কাজ আমার
বুকে দুই জায়গায় করলেন। সত্যি এত
ভাললাগা থাকবে কখনো কল্পনা করি নাই। এতক্ষণ
তো উনি আমার নাভির উপর ছিলেন। এরপর
উনি আমার ট্রাউজারে হাত দিলেন।
উনি ট্রাউজারের রাবার ব্যান্ড
ধরে নামিয়ে দিলেন। আমি আমার পাছা উচু
করে সাহায্য করলাম।
আমার সেই স্প্রিং দোলকটা তার সামনে উন্মুক্ত
হল যা তখন একটা নির্দিস্ট স্প্রিং কনস্ট্যান্ট-এ
ভাইব্রেট করতেছিল। এর আগে একবার
উনি ওখানে টাচ করেছিলেন। কিন্তু তা ছিল
ট্রাউজারের উপর দিয়ে। এবার উনি আমার
দিকে তাকিয়ে হাত দিয়ে খুব
আলতো ভাবে ধরলেন। আমার শরীরে একটা শক
লাগলো। উনি আমার ধোনটার মাথায় এবার
আলতো করে চুমু খেলেন। আমি ভাবলাম উনি এবার
মনে হয় চুষে বুঝিয়ে দিবেন যে এটা চোষা কোন
ব্যাপার না। কিন্তু না, উনি চুমু দিয়েই খাট
থেকে উঠে গেলেন। তারপর উনি দ্বিতীয়
কৌটাটা নিয়ে আসলেন।
হাফ চামচ মধু বের করে উনার হাতে নিলেন। তারপর
সেই হাত দিয়ে আমার ধোনটা ধরলেন এবং আমার
ধোনে মাখলেন। এরপর প্রথমে অগ্রভাগ তারপর
পুরো ধোনটাই মুখে নিয়ে চুষলেন। চোষার সময় উনার
গলার মধ্যে আমার ধোন ঢুকে যাচ্ছিল।
আমি মোটামুটি কাটা কই মাছের মতন কাঁপা শুরু
করলাম। উনি উনার ডান হাত আমার
মুখে ঢুকিয়ে দিলেন, আমি উনার আঙ্গুল
চুষতে থাকলাম। আর উনি আমার ধোন,
পুরো ধোনটা একবার মুখে নিচ্ছিলেন, আর একবার
পুরোটাই বের করে ফেলছিলেন। আমি চোখ
বুজে আছি। এক পর্যায়ে হঠাৎ মনে হল অনেক গরম,
নরম আর পিচ্ছিল হয়ে গেছে তার মুখটা। অসম্ভব
ভাল একটা অনুভুতি। তাকিয়ে দেখি, আরে এটা তার
মুখ না। উনি তার ভোদাটায় আমার ধোন
ঢুকিয়ে দিয়েছেন। এত গরম
হবে কখনো আশা করিনি। উনি আমার দুই পাশে দুই
হাত রেখে উঠা বসা করতে লাগলেন। আমার
সামনে তার দুধ দুইটা ঝাঁকি খাচ্ছিল।
আমি ওইটা দেখছিলাম। এর মধ্যে আমার বের
হয়ে যাওয়ার সময় হয়ে গেল।
আমি বললাম, আন্টি কিছুক্ষনের মধ্যেই বের
হয়ে যাবে। আন্টি হঠাৎ থেমে গেলেন। আমি আবার
অবাক হলাম। কোথায় এখন জোরে জোরে কোমর
দুলাবেন অথচ তিনি চুপ হয়ে দম নেওয়া শুরু করলেন।
আমি বললাম, আন্টি, আমি কি উপরে উঠব?
উনি বললেন নাহ, তোমার কিছুই করতে হবে না।
যা করার আমিই করতেছি।১০/১৫ সেকেন্ড পর
উনি বসে থেকেই কোমর না নড়িয়ে তার
ভোদা দিয়ে পিষ্ট করতে লাগলেন। এইবার বুঝলাম
কেন তিনি দম নিলেন। হাফ মিনিটের মধ্যেই
আমার ধোন থেকে গরম বীর্য বের হয়ে গেল।
আমি পেলাম পরম শান্তি। উনিও
হাঁপিয়ে গিয়েছিলেন। উনি আমার বুকের উপর
শুয়ে পড়লেন। আমি উনার পিঠ হাতিয়ে দিচ্ছিলাম।
উনি আমার বুকে কিছুক্ষণ মাথা ঘষলেন। তারপর
এভাবে থাকার কিছুক্ষণ পর উনি মাথা তুললেন।
আমার ঠোঁটে চুমু দিলেন। তবে এবার সামান্য
কিছুক্ষনের জন্যে। তারপর
উনি আমাকে ছেড়ে উঠলেন। একটা রুমাল
নিয়ে এসে উনার ভোদা বেয়ে গড়িয়ে যাওয়া বীর্য
আর উনার রস মুছলেন। তারপর আমার ধোনটাও
মুছে দিলেন। আমি উঠে বসলাম। ট্রাউজার ঠিক
করে বসলাম। উনিও ব্রা, ব্লাউজ, শাড়ি সব ঠিক
করে নিলেন। আমি দাঁড়ায়ে গেলাম। তারপর দুইজন
দুইজনার দিকে তাকিয়ে তৃপ্তির হাসি দিলাম।
উনি বললেন, কালকে পারলে একটু আগে এস।
আমি আচ্ছা বলে খুশি মনে যেতে উদ্যত হলাম।
উনি আমাকে ডাকলেন। বললেন, কি ব্যাপার
চলে যাচ্ছ যে?
আমি বোকার মত চেয়ে থাকলাম।
উনি বললেন, “এভাবে কখনো চলে যেতে হয় না।”
আমি প্রথমে বুঝে উঠতে পারলাম না, উনি ঠিক
কি করতে চাচ্ছেন। তারপর এক মুহুর্তের
মধ্যে আমি বুঝলাম উনি কি চাচ্ছেন।
আমি কাছে আসলাম, আমি উনাকে বুকের
মধ্যে টেনে নিলাম। তারপর উনার দুই ঠোঁট
চুষে দিয়ে বিদায় চুম্বন দিলাম।
উনি বললেন, যাক, একটু বুদ্ধি হইছে তাইলে।
আমি উনার কানের কাছে গিয়ে ফিসফিস
করে বললাম, “আজকে আপনি আমাকে চুদলেন। কাল
আমি আপনাকে চুদব, তৈরি থাকবেন।”
“আচ্ছা সোনা, এখন থেকে তোমার জন্যে সবসময়
আমার এই দেহ রেডি থাকবে।”
আমি খুশি হলাম। কপালে আলতো একটা চুমু দিয়ে,
বাম পাশের দুদুটাতে একটা জোর চাপ
দিয়ে মাথা ঘুরিয়ে দৌড়ে চলে আসলাম। কারন
আমি জানি উনার দিকে তাকিয়ে থাকলে আমার
আসতে কষ্ট হবে,
উনাকে যে আমি ভালবেসে ফেলেছি। বাসায়
এসে অমিকে বললাম তোমার আম্মু
তোমাকে ডাকছে। আমি টিভিটা অফ
করে দিয়ে আমার রুমে গেলাম। বালিশে মুখ
গুঁজে চিন্তা করতে লাগলাম, কি হল এটা, এত আনন্দ
যে আমার কপালে আজকে ছিল তা কে জানতো।
কালকে আমি উনাকে আমার নিচে ফেলে চুদব
ভাবতেই মনটা খুশিতে ভরে উঠল। গোসল করে ফ্রেস
হয়ে একটু খেয়ে কলেজের দিকে রওনা দিলাম।
কলেজ থেকে এসে দিলাম এক ঘুম, উঠলাম ৮ টার
দিকে। হাত মুখ ধুয়ে পড়তে বসলাম। কিন্তু পড়ায় আর
মন বসে না। কখন রাতটা পার হবে, কখন আন্টির
কাছে আবার যেতে পারব। বইয়ের
দিকে তাকিয়ে আছি, মন পড়ে আছে আন্টির কাছে।
চোখের সামনে ভাসতেছে আন্টির সুন্দর মুখটা,
আন্টির খোলা বুক, আন্টির নগ্ন দেহ। মনে পড়ল
আন্টির চুমু দেওয়া। ভাবতে লাগলাম, আন্টি এত
সুন্দর করে চুমু দেওয়া শিখল কোথায়? তারপর
ভাবলাম, এইভাবে যদি প্রতিদিন করি আর একসময়
যদি আন্টি আর আমাকে কিছু না করতে দেয়
তাইলে তখন আমি কি করব। কি করে আমার দিন
কাটবে। নাহ এর একটা বিহিত করতেই হবে।
যেভাবেই হোক আন্টিকে পার্মানেন্ট
করে ফেলতে হবে। কিন্তু কিভাবে? আমিতো আর
আংকেলকে মেরে আন্টিকে বিয়ে করতে পারব না।
তাইলে কি করা যায়। কারন
এমনতো হতে পারে যে আন্টি শুধু
বাচ্চা নিতে চাচ্ছে, তারপর আমাকে আর চিনবেই
না। তাইলে যা করার বাচ্চা নেওয়ার আগেই
করতে হবে। কিন্তু কি করব? এইভাবে অনেক
ভেবে চিন্তে একটা খসড়া প্ল্যান করলাম।১০/১৫
সেকেন্ড পর উনি বসে থেকেই কোমর
না নড়িয়ে তার ভোদা দিয়ে পিষ্ট করতে লাগলেন।
এইবার বুঝলাম কেন তিনি দম নিলেন। হাফ
মিনিটের মধ্যেই আমার ধোন থেকে গরম বীর্য বের
হয়ে গেল। আমি পেলাম পরম শান্তি। উনিও
হাঁপিয়ে গিয়েছিলেন। উনি আমার বুকের উপর
শুয়ে পড়লেন। আমি উনার পিঠ হাতিয়ে দিচ্ছিলাম।
উনি আমার বুকে কিছুক্ষণ মাথা ঘষলেন। তারপর
এভাবে থাকার কিছুক্ষণ পর উনি মাথা তুললেন।
আমার ঠোঁটে চুমু দিলেন। তবে এবার সামান্য
কিছুক্ষনের জন্যে। তারপর
উনি আমাকে ছেড়ে উঠলেন। একটা রুমাল
নিয়ে এসে উনার ভোদা বেয়ে গড়িয়ে যাওয়া বীর্য
আর উনার রস মুছলেন। তারপর আমার ধোনটাও
মুছে দিলেন। আমি উঠে বসলাম। ট্রাউজার ঠিক
করে বসলাম। উনিও ব্রা, ব্লাউজ, শাড়ি সব ঠিক
করে নিলেন। আমি দাঁড়ায়ে গেলাম। তারপর দুইজন
দুইজনার দিকে তাকিয়ে তৃপ্তির হাসি দিলাম।
উনি বললেন, কালকে পারলে একটু আগে এস।
আমি আচ্ছা বলে খুশি মনে যেতে উদ্যত হলাম।
উনি আমাকে ডাকলেন। বললেন, কি ব্যাপার
চলে যাচ্ছ যে?
আমি বোকার মত চেয়ে থাকলাম।
উনি বললেন, “এভাবে কখনো চলে যেতে হয় না।”
আমি প্রথমে বুঝে উঠতে পারলাম না, উনি ঠিক
কি করতে চাচ্ছেন। তারপর এক মুহুর্তের
মধ্যে আমি বুঝলাম উনি কি চাচ্ছেন।
আমি কাছে আসলাম, আমি উনাকে বুকের
মধ্যে টেনে নিলাম। তারপর উনার দুই ঠোঁট
চুষে দিয়ে বিদায় চুম্বন দিলাম।
উনি বললেন, যাক, একটু বুদ্ধি হইছে তাইলে।
আমি উনার কানের কাছে গিয়ে ফিসফিস
করে বললাম, “আজকে আপনি আমাকে চুদলেন। কাল
আমি আপনাকে চুদব, তৈরি থাকবেন।”
“আচ্ছা সোনা, এখন থেকে তোমার জন্যে সবসময়
আমার এই দেহ রেডি থাকবে।”
আমি খুশি হলাম। কপালে আলতো একটা চুমু দিয়ে,
বাম পাশের দুদুটাতে একটা জোর চাপ
দিয়ে মাথা ঘুরিয়ে দৌড়ে চলে আসলাম। কারন
আমি জানি উনার দিকে তাকিয়ে থাকলে আমার
আসতে কষ্ট হবে,
উনাকে যে আমি ভালবেসে ফেলেছি। বাসায়
এসে অমিকে বললাম তোমার আম্মু
তোমাকে ডাকছে। আমি টিভিটা অফ
করে দিয়ে আমার রুমে গেলাম। বালিশে মুখ
গুঁজে চিন্তা করতে লাগলাম, কি হল এটা, এত আনন্দ
যে আমার কপালে আজকে ছিল তা কে জানতো।
কালকে আমি উনাকে আমার নিচে ফেলে চুদব
ভাবতেই মনটা খুশিতে ভরে উঠল। গোসল করে ফ্রেস
হয়ে একটু খেয়ে কলেজের দিকে রওনা দিলাম।
কলেজ থেকে এসে দিলাম এক ঘুম, উঠলাম ৮ টার
দিকে। হাত মুখ ধুয়ে পড়তে বসলাম। কিন্তু পড়ায় আর
মন বসে না। কখন রাতটা পার হবে, কখন আন্টির
কাছে আবার যেতে পারব। বইয়ের
দিকে তাকিয়ে আছি, মন পড়ে আছে আন্টির কাছে।
চোখের সামনে ভাসতেছে আন্টির সুন্দর মুখটা,
আন্টির খোলা বুক, আন্টির নগ্ন দেহ। মনে পড়ল
আন্টির চুমু দেওয়া। ভাবতে লাগলাম, আন্টি এত
সুন্দর করে চুমু দেওয়া শিখল কোথায়? তারপর
ভাবলাম, এইভাবে যদি প্রতিদিন করি আর একসময়
যদি আন্টি আর আমাকে কিছু না করতে দেয়
তাইলে তখন আমি কি করব। কি করে আমার দিন
কাটবে। নাহ এর একটা বিহিত করতেই হবে।
যেভাবেই হোক আন্টিকে পার্মানেন্ট
করে ফেলতে হবে। কিন্তু কিভাবে? আমিতো আর
আংকেলকে মেরে আন্টিকে বিয়ে করতে পারব না।
তাইলে কি করা যায়। কারন
এমনতো হতে পারে যে আন্টি শুধু
বাচ্চা নিতে চাচ্ছে, তারপর আমাকে আর চিনবেই
না। তাইলে যা করার বাচ্চা নেওয়ার আগেই
করতে হবে। কিন্তু কি করব? এইভাবে অনেক
ভেবে চিন্তে একটা খসড়া প্ল্যান করলাম।
মেয়েরা যে শুধু চোদন খেয়েই খুশি হয় না,
এটা আমি জানি। শুধু মেয়েরাই কেন, ছেলেরাও
কি শুধু চোদার জন্যেই বিয়ে করে, অবশ্যই নয়।
আমি উলটো দিক থেকে চিন্তা শুরু করলাম,
প্রথমে দেখি ছেলেরা কি চায়?
ছেলেরা বিয়ে করে চোদার জন্যে, এটা অবশ্যই
ঠিক। কিন্তু বিয়ে করলে তো সবাই চুদতে পারে।
তাইলে কেন কারো সংসার ভাল টিকে আর
কারো সংসার ভাল টিকে না। তাইলে যাদের
সংসার ভাল টিকে না তাদের বউ কি চুদতে দেয়
না? এটা নিশ্চয় ঠিক নয়। তাইলে তাদের
মধ্যে নিশ্চয় ভাল সম্পর্ক থাকে না। কেন
থাকে না?
তারা হয়ত একজন যা চায় অন্যজন
তা দিতে পারে না। হয়ত বউ চায় একটু গল্প করতে,
একটু ঘুরতে, একটু সময় কাটাতে, কিন্তু তার
স্বামী হয়ত তা করতে পারে না সময়ের অভাবে।
অফিস থেকে এসেই ঘুমিয়ে পড়ে।
রাতে খেয়ে দেয়েই বউরে লাগিয়ে আবার ঘুম।
সকালে আবার অফিস এবং এভাবেই তাদের দিন
যে কিভাবে চলে যায় তারা নিজেও জানে না।
হঠাৎ একদিন তারা আবিস্কার করে যে ২০ বছর সময়
পার হয়ে গেছে। তখন সে তার বউকে হয়ত আগের
অবস্থায় ফিরিয়ে নিয়ে যেতে চায় কিন্তু তাও
পারে না। কারন বউ তখন সংসারের কর্মব্যস্ততার
ফাঁকে কখন যে তার যৌবন আর তারুণ্যের সময় পার
করে এসেছে তা সেও জানে না। তারপর আর তাদের
কখনো বনিবনা হয় না। এর জন্যে যা করার শুরুতেই
করা উচিৎ ছিল।
আর একটা জিনিস মেয়েরা চায়, তা হল, সংসারের
স্বচ্ছলতা। কথায় আছে, অভাব যখন
দরজা দিয়ে আসে, ভালবাসা তখন
জানালা দিয়ে পালায়। ইস, আমি যদি আন্টির সব
আর্থিক সমস্যা মিটাতে পারতাম। কিন্তু কিভাবে?
আমি তো নিজেই কোন ইনকাম করি না।
আন্টিকে কি দিব? যাই হোক তাকে আমি আশ্বাস
দিতে পারি যে, আমার যখনই কিছু হবে তখন
আমি তাকে যথাসম্ভব ভাবে হেল্প করব।
একবার ভাবলাম, ব্ল্যাকমেইল করব, ভাবার পরক্ষনেই
তা বাদ দিলাম। কারন জোর করে একবার, দুইবার
চোদা যায় কিন্তু ভালবাসা পাওয়া যায় না। নাহ,
ছবি তুলে বা ভিডিও করে ব্ল্যাকমেইল করার
চিন্তা বাদ। আমি আন্টিকে চিরজীবনের
জন্যে চাই, এক দুই দিনের জন্যে নয়। দরকার
হলে আন্টিকে আমি বিয়ে করব।
ধাম! ধাম! কিরে আলিফ কি করিস?
হুড়মুড় করে চেয়ার ছেড়ে উঠলাম। দরজা খুললাম।
দেখি আম্মা দাঁড়িয়ে আছে।
- কিরে কি করিস? এত বার ডাকলাম, শুনতে পাস
নাই। ঘুমাচ্ছিলি নাকি?
- না মানে আম্মু, একটা পড়া নিয়ে খুব
ভাবতেছিলাম, এইজন্যে খেয়াল করি নাই।
- দেখছিস কয়টা বাজে? সাড়ে দশটা। চল
তাড়াতাড়ি খেয়ে নে। পড়ে পড়িস, চল এখন।
- আচ্ছা চল।
এরপর খেয়ে এসে শুয়ে শুয়ে চিন্তা করতে লাগলাম,
একটু পরে ঘুমিয়ে পড়লাম। রাতে স্বপ্নে দেখলাম,
আন্টি বাসা ছেড়ে দিয়ে চলে যাচ্ছে। লাফ
দিয়ে ঘুম থেকে উঠে পড়লাম। দেখি পুরো শরীর
ঘেমে গেছে। ঘড়িতে দেখি চারটা বাজে।
ফ্যানটা জোরে দিয়ে মশারির মধ্যে আসলাম। ঘুম
এলোনা। আবার সাত পাঁচ ভাবতে ভাবতে সকাল
ছয়টার দিকে ঘুমালাম। সাতটার
দিকে আম্মা ডেকে দিল।
আমি খেয়ে দেয়ে কলেজে গেলাম। তিনটা ক্লাস
ছিল, দুইটা করেই পালালাম। বন্ধুকে বললাম, তুই
ক্লাস নোট গুলা তুলে রাখিস, আমি তোর কাছ
থেকে পরে তুলে নিব। সোজা বাড়ি চলে আসলাম।
আম্মু জিগ্যাসা করল কিরে, আজ এত
তাড়াতাড়ি আসলি যে, শরীর খারাপ নাকি?
- না আম্মু, শরীর ভালই আছে।
আজকে বাংলা ম্যাডামের শরীর খারাপ তাই
আসে নাই। আর তাই এই ক্লাসটাও হবে না, তাই
চলে আসলাম।- ও আচ্ছা, ঠিক আছে। যা, রুমে যা।
বিকেলে প্রাকটিকাল ক্লাস থাকলে লিখে ফেল।
- আচ্ছা আম্মু।
রুমে যেয়েই ব্যাগটা ছুঁড়ে ফেললাম। কাপড় চোপড়
চেঞ্জ করেই পাশের বাড়ির আন্টি লায়লার কাছে।
দেখলাম দরজাটা খোলাই আছে, শুধু
পাল্লা গুলা ভিড়ানো। ঠেলা দিয়ে ঢুকলাম। চিলের
চোখ আর বাদুড়ের কান নিয়ে আমার প্রিয়
আন্টিকে খুঁজতে লাগলাম। ডাক দিলাম,
অমি কি কর।?
অমি দৌড়ায়ে আসল। “কি ভাইয়া?”
- তোমার আম্মু কই?
- আম্মু ঘরে বসে সেলাই করে।
- আচ্ছা তুমি যাও, আমাদের বাসায়
যেয়ে টিভি দেখ গিয়ে।
অমি নাচতে নাচতে চলে গেল আমাদের বাসার
ড্রয়িং রুমে। আমিও
সাথে যেয়ে টিভিটা ছেড়ে কার্টুন
চ্যনেলটা ছেড়ে দিয়ে আসলাম। ও দেখতে থাকল।
ঢিবি ঢিবি বুক নিয়ে আন্টির রুমে গেলাম।
দেখি আন্টি একটা চেয়ারে বসে উল্টো দিকে ঘুরে জা
নালার দিকে তাকিয়ে সেলাইয়ের কাজ করতেছে।
আন্টির সিল্কি ঢেউ খেলানো চুলগুলো চেয়ারের
পায়া ছুঁই ছুঁই করছে। আমি পা টিপে টিপে আন্টির
পিছনে গিয়ে দাঁড়ালাম। আস্তে করে আন্টির
কাঁধের উপর দিয়ে হাত দিলাম। আন্টি একটু
কেঁপে উঠল। ঘুরে তাকাল।
আমি একটা সুন্দর হাসি দিয়ে জানালাম,
আমি এসেছি, আমি এসেছি তোমাকে চোদার
জন্যে। কালকে তুমি আমাকে চুদেছ।
আমি আজকে তোমাকে চুদব।
আন্টিও হাসি দিয়ে জানিয়ে দিলেন, হ্যাঁ, তোমার
চোদা খাওয়ার জন্যেই তো অপেক্ষা করতেছি।
- আন্টি, ভাল আছ?
- হু বাবা, ভাল আছি।
- আমাকে বাবা বলবে না।
- তাইলে কি বলব?
- আমার নাম আছে, নাম ধরে ডাকবে?
- কেন? বাবা বললে কি হয়?
- বাবা বললে তোমার গায়ে হাত দিতে খারাপ
লাগে।
- আচ্ছা, ঠিক আছে সোনা। তোমাকে আলিফ বলেই
ডাকব, খুশি তো।
- হু, সোনা বলেও ডাকতে পার।
তবে বাবা বলতে পারবে না।
আন্টি আমার হাত ধরে তার পাশে বসালেন। আমার
এক হাতের নিচ দিয়ে হাত নিয়ে আমার
পিঠে রাখলেন, আর এক হাত রাখলেন আমার গালে।
তারপর আমাকে চুমু দেওয়া শুরু করলেন। কিছুক্ষন
পরেই ছেড়ে দিয়ে বললেন,
- তো বল, আজকে কিভাবে তোমাকে মজা দিব?
আজকেও কি তোমার ঐটা চুষে দিব?
- নাহ। আজকে তোমার কিছুই করতে হবে না।
আজকে যা করার আমিই করব।
- একদিনেই কি সব শিখে গেলে?
- দেখি, পরীক্ষার ফলাফলই সব বলে দিবে।- আমার
ওটা চুষতে পারবে তো?
- (আমি মাথা নিচু করে) হু, পারব।
- থাক থাক, তোমাকে আর কষ্ট করে মনের
মধ্যে ঘিন্না নিয়ে চুষতে হবে না।
- ঘৃনা যে করে না তা নয়।
তবে তুমি আমাকে গতকাল যে আদর করেছ তার
তো কোন তুলনা হয় না। আমার যত খারাপই লাগুক,
আমিও তোমাকে আজ সেই আনন্দ দিয়েই ছাড়ব।
- হইছে, তোমাকে আর কষ্ট করে কিছু করতে হবে না।
- না আন্টি, তোমাকে আমি স্বর্গসুখ দিয়েই ছাড়ব।
আমি গতকাল যে মজা পেয়েছি তার কিছুটা হলেও
তো তোমার প্রাপ্য। সেটা দিতে আমাকে বঞ্চিত
কোর না।
- আচ্ছা, এত যখন জেদ ধরছ তখন কর। কিন্তু করার
আগে কিছু টিপস দেই।
- ওয়াও, তাইলে তো খুবই ভাল হয়।
- হু, মন দিয়ে শোন।
- আচ্ছা বল।
- আমি হয়ত তোমার জীবনে প্রথম, কিন্তু জীবনের
চলার পথে অনেক মেয়ে আসবে, অনেক
মেয়ে পাবে তুমি……
- (আন্টির মুখে হাত দিয়ে) অমন
কথা বোলো না আন্টি। আমার শুনতে খারাপ
লাগে। তুমি আমার জীবনে না আসলে আমি আর
কাউকে বিয়ে করব না আন্টি। (আন্টির
বুকে মাথা রেখে) আমি তোমাকে ভালবাসি,
আমি আর কাউকে চাইনা, কাউকে না।
- (একটু হেসে), আচ্ছা আচ্ছা, হইছে, বুঝছি। আর
কান্না কাটি করতে হবে না।
আমার দু পাশে হাত দিয়ে আমাকে তার বুক
থেকে তুললেন আর বললেন……
- শোন, তুমি আমাকে কতটুকু ভালবাস আমি স্পষ্ট
করে বলতে হয়ত পারব না। কিন্তু
একটা কথা মনে রেখো,
মেয়েরা যাকে ভালবাসে তার কাছ থেকেই সন্তান
নিতে চায়। আর আমি যে তোমাকে কতটুকু
ভালবাসি তার প্রমান তো তুমি পেয়েছ।
আমি তোমার কাছ থেকে বাচ্চা নিতে চাচ্ছি। এর
চেয়ে বেশি আর কি বলতে পারব। বরং তুমি এখন
যেমন করছ, এটা আর কয়েকদিন পর অন্য কোন
মেয়ে তোমার জীবনে আসলে হয়ত তুমি ভুলে যাবে।
ছেলেরা এক মেয়েতে সন্তুষ্ট হতে পারে না।
তারা সবসময় নতুন নতুন দেহ খুঁজে বেড়ায়।
আমি মাথা নিচু করে থাকলাম। আমার চোখ
দিয়ে টপটপ করে পানি পড়তে থাকল। আন্টি আমার
মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে বললেন,
“আমি জানি তোমার এই কথা শুনতে খুব খারাপ
লাগছে, সত্যিই খারাপ লাগছে। কিন্তু আমি প্রমান
করে দিতে পারি যে এটা ভালবাসা নয়।
এটা তোমার কাছে শুধুই শারিরীক চাহিদা।”
আমি ফ্যালফ্যাল করে তার
দিকে তাকিয়ে থাকলাম।
“কি, অবাক হচ্ছ আমার কথা শুনে?
আমি জানি তুমি মিথ্যা কথা বলো না। একটু
নিজেকে জিজ্ঞাসা করে বলতো দেখি, গতকালের
আগেও কি তুমি আমাকে নিয়ে এভাবেই ভাবতে?
নাকি শুধু আমার কথা ভেবে ভেবে রাতে তোমার
বিছানার চাদর আর ট্রাউজার ভিজাতে?”
আমি মুখ হাঁ করে কিছু বলতে যেতেই উনি আমার
মুখের উপর হাত রাখলেন। বললেন, “তুমি হয়ত এখন
জোর করে মনের বিরুদ্ধে একটা কথা বলতে যাচ্ছ।
কিন্তু আমি সেটা তোমার কাছে আশা করব না।
নিজেকে জিজ্ঞাসা করে তারপর সত্যি কথাটা বল।”
আমি তার কাছে পরাজিত হলাম।
আমি বলতে পারলাম না যে তাকে আমি দুই দিন
আগেও একই রকম ভালবাসতাম। আমি চুপ
করে থাকলাম। একটু সময় বিরতি দিয়ে বললাম, “তার
মানে কি আমি তোমাকে ভালবাসি না?
আমি তোমাকে যে মন থেকে চাই,
এটা কি সত্যি না? আমি কি তোমার শরীরটাকেই
ভালবাসি, আর কিছুই না?”
- না, তা ঠিক নয়, তুমি আমাকে ভালবাস। আমিও
চাই তুমি আমাকে ভালবাস। কিন্তু এখন
যে আছে তোমার মাঝে তা শুধু আবেগ আর মোহ।
এটা যদি ভালবাসা হত
তাহলে আমি সবচেয়ে খুশি হতাম। কিন্তু আমি চাই
না আমার জন্যে তোমার জীবনটা নষ্ট হোক।
আমি চাই তুমিও খুব সুন্দর
একটা মেয়েকে বিয়ে করে সুখে শান্তিতে তোমার
জীবনটা পার কর।- কিন্তু কোন মেয়ে কি তোমার
মত করে আদর করতে পারবে?
- পারবে না কেন? অবশ্যই পারবে। প্রথম প্রথম হয়ত
পারবে না, কিন্তু একটু শিখিয়ে নিতে পারলে সব
মেয়েই পারবে। মাথায় যদি একটু বুদ্ধি থাকে আর
তোমাকে যদি মন থেকে ভালবাসে তাইলে অবশ্যই
পারবে। আর এই যে বললে আদর করার কথা, এইটাই
তুমি ভালবাস, আমার মনকে নয়।
আমি তার কথা শুনে খুব অবাক হলাম।
কিভাবে উনি আমার মনের সব
কথা অকপটে বলে যাচ্ছেন আর
আমি প্রত্যুত্তরে কিছুই বলতে পারছি না।
আমি বললাম,
- এটা যদি আবেগ মোহ হয়
তাইলে ভালবাসা কাকে বলে?
- ভালবাসাকে কখনো শারিরীক সম্পর্কের
সাথে তুলনা করলে তুমি সত্যিকারের
ভালবাসা কি বুঝতে পারবে না।
একটা মানুষকে তুমি ভালবাস যখন তার চেহারা,
ফিগার বা ধন-দৌলত তোমার কাছে তোমার
কাছে অর্থহীন মনে হবে। সবসময় সে কিসে খুশি হয়
সেটা তোমার মাথায় ঘুরবে। নিজে কষ্ট করে হলেও
তাকে একটু সুখ দেওয়ার চেষ্টা করবে। তুমি যদি কিছু
কর তার ভাল লাগার জন্যে করবে, নিজের জন্যে নয়।
তার ভাললাগাকে প্রাধান্য দিবে আগে। সেই
ব্যক্তি তোমার কাছে মুখ্য হবে, তুমি নিজে নও।
তবে আমি আপ্রান চেষ্টা করে যাব তোমার
সত্যিকারের ভালবাসা পাওয়ার জন্যে।
আমি তার কথা শুনে খুব অবাক হলাম। কোথায়
আমি তাকে ধরে রাখার জন্যে চেষ্টা করব,
উল্টা উনিই আমাকে ধরে রাখার চেষ্টা করতেছেন।
- কিন্তু তুমিও তো আজকে আমাকে হয়ত বলতেছ,
দুইদিন পরেও যে এমনটিই
থাকবে তা কিভাবে প্রমান করবে?
- ভালবাসা কখন প্রমান করা যায় না। কিন্তু
তুমি যদি তাও চাও আমি তাও দিতে রাজি আছি।
বল তুমি কি চাও।
আমি আমতা আমতা করতে লাগলাম। কি বলব আমি।
কি চাইব উনার কাছে। উনি তো তার সম্ভ্রম দিয়েই
দিয়েছেন। উনার কাছে আমার আর চাওয়ার
কি আছে।
- একটা জিনিস চাইতাম কিন্তু
তুমি কি তা দিতে পারবে?
- তুমি আমাকে এখন বিয়ে করতে চেও না।
ঐটা আমার পক্ষে দেওয়া সম্ভব না। কারন
আমরা একটা সমাজে বসবাস করি। এখানকার নিয়ম
কানুন আমাদের মেনে চলতে হয়। এমন কিছু চাও
যেটা দিতে আমার সমস্যা হবে না। মনে রেখ
ভালবাসা শব্দের অর্থ হচ্ছে বিশ্বাস।
কি করলে তোমার বিশ্বাস অর্জন করতে পারব তাই
বল?
- আমি কখনই তোমার কাছে এমন কিছু চাইব
এটা আশা করি নাই। আর তাছাড়া আমার বলতেও
কেমন যেন লাগতেছে। নিজেকে খুব ছোট মনে হচ্ছে।
আমি বলতে পারব না।
হঠাৎ করে উনি আমার ধোন ধরে ফেললেন। আমিও
রিফ্লেক্সে উনার হাত ধরে ফেললাম। উনি বললেন,
“তাড়াতাড়ি বল, নইলে কিন্তু ছাড়ব না।”
- তাইলে তো আমি কখনোই বলব না।উনি এরপর
আমাকে ধাক্কা দিয়ে শুইয়ে ফেলে দিলেন। চেয়ার
ছেড়ে লাফ দিয়ে উঠে আমার দুই পাশে দুই
পা দিয়ে হাঁটু গেড়ে বসে পড়লেন আমার তলপেটের
উপর। আমার দুই হাত ধরে আমার কানের কাছে মুখ
নিয়ে আসলেন। “বল, আমার কাছে কি চাও, বল
তাড়াতাড়ি, নাহলে কিন্তু তোমার
অবস্থা আজকে সত্যি সত্যি খারাপ করে ছাড়ব।
কালকে আর আসতেই চাইবে না”।
এই বলতে বলতে আমার কানের
লতিতে আলতো করে কামড় দিলেন।
আমি শুড়শুড়িতে খিলখিল করে হেসে উঠলাম। কিন্তু
উনি ছাড়তেই চাইলেন না। আমিও আর
থাকতে পারছিলাম না। আমি অনেক
কষ্টে অথবা উনার একটু ঢিল দেওয়াতেই একটা হাত
কোনভাবে মুক্ত করেই উনার কোমরে কাতুকুতু
দেওয়া শুরু করলাম। উনি আর
থাকতে না পেরে আমার দুই হাত ছেড়ে দিয়ে আমার
উপর শুয়ে পড়লেন। আমি উনার পিঠের উপর দুই হাত
দিয়ে শক্ত করে ধরলাম। নিজের বুকের সাথে বুক
লাগিয়ে একটা মোচড় দিয়ে উনাকে ফেলে দিলাম
আমার নিচে। এখন আমি আছি উনার উপর। উনার দুই
পায়ের ফাঁকে আমার দুই পা, উনার বুকের উপর ভর
করে আমার বুক। উনি আর আমি দুইজনই
হাঁপাতে লাগলাম।
পাঠকগণ আপনারা নিশ্চয় খেয়াল করেছেন,
আমি উনাকে তুমি করে বলা শুরু করে দিয়েছি।
উনি বললেন, “এই, বল না, তুমি আমার
কাছে কি চাও”?
“আমি তোমাকে সারাজীবন সবসময়ের জন্যে আমার
বুকের নিচে রাখতে চাই। কি পারবে আমার এই
ইচ্ছাটুকু পুরন করতে।” এই বলে উনার কানের কাছ
থেকে মুখটা উঠালাম।
- আমারো তো ইচ্ছা করে তোমার বুকের
নিচে থাকতে সোনা, কিন্তু কিভাবে সম্ভব।
একটা উপায় বল?
- আমি জানি না। তুমি বলেছ,
আমাকে বিয়ে করতে পারবে না। ও কে, বিয়ে কোর
না। কিন্তু একটা ব্যবস্থা কর যাতে তোমাকে আমার
বুকের নিচে রেখে আমি ঘুমাতে পারি প্রতিদিন।
- এই, তুমি কি আমার ছবি চাচ্ছ নাকি?
- কেন, আমি চাইতে পারি না?
- (হাসতে, হাসতে) ওরে দুষ্টু শয়তান, তোর মনে এই
মতলব ছিল। এইটুকু কথা মুখ
ফুটে বলতে পারলি না কেন?
- বলতে খুব ভয় হচ্ছিল, যদি তুমি রাগ কর।
যদি তুমি আমার সাথে রাগ করে আর কথা না বল।
- তো আমার ছবি নিবি এতে রাগ করার কি আছে?
- আমি তোমার খোলা বুকের ছবি নিব। আমাকে চুমু
দিচ্ছ এই সবের ছবি নিব।
- কিন্তু কেউ যদি দেখে ফেলে তাইলে তো সর্বনাশ
হয়ে যাবে। এরকম ছবি উঠালেও প্রিন্ট করাব
কেমনে?
- হু, তা ঠিক। তাইলে কি করা যায়, তুমিই বল।
- আমি শুনেছি কম্পিউটার থেকে প্রিন্ট
করানো যায়। কিন্তু ভাল প্রিন্টারের তো অনেক
দাম।
- কম্পিউটারেরও তো অনেক দাম।
এটা কে কিনে দিবে? একটা কম্পিউটারের দাম
তো প্রায় পঞ্চাশ হাজার টাকা।
- একটা উপায় আছে অবশ্য।
- কি?
- আব্বা বলেছে, আমি যদি খুব ভাল
একটা ইউনিভার্সিটিতে ভাল সাবজেক্টে চান্স পাই
তাইলে আমাকে একটা কম্পিউটার কিনে দিবে।
- ওয়াও, তাইলে তো ভালই হয়।
- হু, ভাল তো হবেই। টাকা তো আমার বাপের
যাবে। তোমার তো আর যাবে না। ভাল
হবে না তো কি?
- তুমি আমাকে এভাবে খোঁচা দেবে,
এটা আমি আশা করিনি। শুধু টাকার
জন্যে আজকে আমার এই পরিণতি।
- দেখ আন্টি, আমি তোমাকে কষ্ট দিতে চাইনি।
এমনি মুখ ফস্কে বের হয়ে গেছে। আমাকে মাফ
করে দাও, প্লিজ।আন্টি অন্য দিকে মুখ
ঘুরিয়ে রাখলেন। চুপ করে থাকলেন। উনার চোখের
দিকে তাকিয়ে দেখি, উনার চোখ দিয়ে টপটপ
করে পানি ঝরছে। আমি উনার গালে একটা চুমু
দিলাম। তারপর উনার চোখে চুমু দিলাম। চুমু
দেওয়ার সময় উনার চোখের পানির উপর চুমু
দিয়ে বললাম, “ওমা, তোমার চোখের পানিও
দেখি নোনতা।” তাও কোন কথা নেই। এবার
আমি উনার উপর থেকে উঠে বসলাম। বসে উনার
পা ধরলাম।
“সরি আন্টি, আমাকে মাফ কর না, ভুল
হয়ে গেছে তো। কি মাফ করবে না? দাঁড়াও,
তুমি মাফ না করে কই যাও আমিও দেখব।” এই
বলে আমার দুই হাত আস্তে আস্তে উপরের
দিকে উঠানো শুরু করলাম। যতই উঠাই ততই
উনি কেঁপে কেঁপে উঠছেন। আমার হাত উনার হাঁটু
পেরুলো। আমি শাড়ি সহ তুলছি। কিন্তু উনার
চেহারা ভাবলেশহীন। এইবার আমি হাত
তুলতে তুলতে উনার উরু স্পর্শ করলাম। তাও কোন
কথা নাই। উনার শাড়িও উঠে গেছে। নাহ
এভাবে নয়। কোথাও একটু ভুল হচ্ছে।
হঠাৎ করে উনার হাঁটুর নিচে একটা চুমু, তারপর হাঁটুর
ঠিক নিচে, তারপর তারপর হাঁটুর উপরে। তারপর
শাড়ির ভিতরে আমার মাথা ঢুকিয়ে দিলাম। একবার
এই পাশের উরুতে চুমু দেই তো আর একবার ওইপাশে।
এইভাবে চলতে থাকল। স্পষ্ট বুঝতে পারছি,
উনি প্রত্যেকটা চুমুতে কেঁপে কেঁপে উঠছেন। যতই
উপরে উঠছি ততই কাঁপুনির পরিমান বাড়তে থাকল।
কিন্তু উনার হাত মুখ নিস্ক্রিয়। উনি কিছু বলছেন
না, হাত দিয়েও কিছু করছেন না।
এইবার আমি ঘৃণা সব ফেলে দিয়ে উনার উপত্যকায়
একটা চুমু দিলাম। আর উনি থাকতে পারলেন না। দুই
পা এলিয়ে দিয়ে অনেকটা ফাঁক করে দিলেন।
আমারো মুখ দিতে সুবিধা হল। হালকা একটা ঘাম
টাইপ এর গন্ধ পেলাম, নরম কোমল
ক্লিটোরিসটাতে মুখ দিলাম। প্রথমে হালকা চুমু,
পরক্ষনেই চুমুর স্থায়িত্ত বাড়তে থাকল। পাঁচ সাত
বার চুমু দেওয়ার পর আমার
ঘৃণা ভাবটা পুরো কেটে গেল। কোন বাজে গন্ধও
পেলাম না, কোন বিশ্রী স্বাদও পেলাম না। তাই
এবার তার দুই জংঘার নিচ দিয়ে দুই হাত
দিয়ে পাছাটা নিজের
দিকে নিয়ে ক্লিটোরিসটা মুখে পুরে জোরে চুমু
দিয়ে চোষা শুরু করলাম। মোটামুটি দশ সেকেণ্ডও
যেতে হল না, আন্টির মুখ থেকে একটা আ-আ-হ শব্দ
পেলাম। আমি ইচ্ছা করে শাড়ির নিচ থেকে মুখ
তুলে এনে তার চেহারা দেখার চেষ্টা করলাম।
উনি এক হাত দিয়ে আমার চুল ধরে অন্য হাত
দিয়ে শাড়ি তুলে আমার মাথাটা টেনে আবার
চেপে ধরলেন তার উরুসন্ধিতে। আমি তার
দাসে পরিণত হলাম। চুক চুক করে খেতে লাগলাম
তার গিরিখাত থেকে বয়ে যাওয়া গঙ্গার সুধা।
ততক্ষনে আমার মুখ তার ক্লিটোরিস
থেকে নিচে নেমে এসেছে। উনার যোনির উপর মুখ
দিয়ে চুসছি আর উনি বিভিন্ন প্রকার অদ্ভুত সব শব্দ
করে যাচ্ছেন।
কিছুদিন আগে এক ছাত্রীর ফিজিক্স খাতায়
দেখেছিলাম, শব্দ কাকে বলে এর উত্তর
লিখেছে এরকমঃ “কোন কিছু উপর
থেকে পড়ে গেলে বা জোরে আওয়াজ হলে যে শব্দ
হয় তাকে শব্দ বলে।” ঐ ছাত্রীর কাছে যেমন শব্দ
কাকে বলে এর সঠিক উত্তর জানা না থাকায় এমন
সঙ্গা লিখেছে তেমনি আমারও ঐ আন্টির উচ্চারিত
শব্দের কোন সঠিক আভিধানিক অর্থময় শব্দ
না থাকায় আমিও ঠিক ব্যাখা করতে পারছি না।
তবে এ সব কিছুকে একসাথে যে শীত্কার
বলে এইটা জানি। যতই সময় যেতে থাকল ততই উনার
শব্দের মাত্রা লগারিদমিক স্কেলে বাড়তে থাকল।
একসময় এমন হল যে আমার ভয় হল দরজার
বাইরে যদি কেউ থাকে তো নির্ঘাত সেই ব্যক্তি এই
শিৎকার শুনতে পাবে। আমি একটু ক্ষান্ত দিলাম।
উনি বললেনঃ থেম না, থেম না, প্লিজ, এখন না।
আমি অনেক কষ্টে মাথা তুললাম, তুলে বললাম, একটু
আস্তে শব্দ কর আন্টি, কেউ শুনতে পেলে সর্বনাশ
হয়ে যাবে। আন্টি অনেক
কষ্টে আচ্ছা বলে শাড়িটা হ্যাঁচকা টান
দিয়ে বুকের উপর উঠিয়ে নিলেন এবং তারপর আমার
মাথাটা ধরে আবার চেপে ধরলেন তার অনাবৃত
অংশে। উনি যে অনেক
কষ্টে আস্তে আস্তে শিৎকার করছিলেন
তা আমি বেশ বুঝতে পারলাম। একটু পরে জবাই
করা মুরগির মত বার কয়েক থরথর করে কেঁপে উঠলেন।
উনার শরীর ধনুষ্টংকার রোগীর মতন
বাঁকা হয়ে গেল। আমার মাথার উপর তো তার হাত
দিয়ে তো চেপে ধরা আছেই। তার কোমর
অন্ততপক্ষে বিছানা থেকে এক ফুট উপরে উঠে গেছে।
ক্রিকেট খেলায় এল. বি. ডব্লিঊ হওয়ার সময় যেমন
বোলার যেমন চেঁচিয়ে ওঠে হাউ ইজ দ্যাট বলে,
তেমনি উনিও মোটামুটি ওইরকম কিছু
একটা বলে চেঁচিয়ে উঠলেন। আমি ঠিক বলতে পারব
না উনি তখন কি বলেছিলেন। তবে এটুকু
বলতে পারি ওই শব্দের ডেসিবেল যদি মাপা হয়
তাইলে আমাদের দেশীয় ক্রিকেটার মুশফিকুর
রহিমের চেয়ে তা কোন অংশে কম হবে না।
উনি খুবই আস্তে আস্তে উনার নিতম্ব নিচের
দিকে নামাতে থাকলেন। মাথাটা এখনো দুই হাত
দিয়ে ধরা আছে। এক সময় উনার তানপুরা ভুমি স্পর্শ
করল। উনি খুব জোরে জোরে হাঁপাচ্ছিলেন।
আমি মাথাটা উঠানোর ব্যর্থ চেষ্টা করলাম বার
দুয়েক। উনি এখনো চেপে ধরেছিলেন। কিছুক্ষন পর
ঢিল দেওয়া শুরু করলেন। এক সময় উনার এক হাত
দিয়ে আমার মাথায় বুলানো শুরু করলেন।
আস্তে আস্তে উনার দুই হাত দিয়ে আমার
মাথাটা উপরে তুললেন। দেখলেন আমার মুখে সব
লেগে আছে। উনি পরম যত্নে শাড়ির আঁচল
দিয়ে মুছে দিলেন।
উনার গায়ে শক্তিও ছিল প্রচুর। শুয়ে থেকে দুই হাত
দিয়ে আমাকে কাছে টেনে নিয়ে এলেন।
আমি আবার উনার বুকের উপর শায়িত হলাম। স্পষ্ট
দেখলাম, উনার বুক থেকে ঢিপ ঢিপ শব্দ হচ্ছে,
উঠানামা তো করছেই। আমাকে আরও
কাছে টেনে নিয়ে চুমু দিলেন আমার মুখে। চুমু
দিয়ে আমার দুই ঠোঁট চুষতে থাকলেন। এক
পর্যায়ে আমি নিজেই উনার ঠোঁট ছেড়ে দিলাম।
উনি একটু অবাক দৃষ্টিতে তাকালেন। আমি উনার
একটা হাঁটু ধরে দ এর মতন করে ভাঁজ করলাম।
উনি বুঝতে পারলেন আমি কি করতে যাচ্ছি।
উনি কোন কথা না বলে উনার আর এক
পা মেলে ধরলেন। তারপর উনার পিচ্ছিল
যৌনাঙ্গে আমি আমার রাজদণ্ড প্রবেশ করালাম।
ঘর্মক্লান্ত শরীরে বাতাসের শীতল পরশ পাওয়ার
পর কৃষক যেমন আহ করে ওঠে এরকম একটা শব্দ
শুনলাম। আজকে উনার সুড়ংগ ভয়াবহ রকম পিচ্ছিল
হয়ে গেছিল। আমার উত্থিত আধা ফুট লম্বা বাঁশ
দিয়ে তাকে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে বিদ্ধ করা শুরু করলাম।
উনি আবার পরম আবেশে দুই চোখ বন্ধ
করে ফেললেন। তার দুই
পা মাটিতে পোঁতা দুটো লাঠির মতন
করে উপরে ফ্যানের দিকে চেয়ে থাকল। আর
স্প্রিং এর দুই পাশ
বেঁধে মাঝখানে ধরে টেনে ছেড়ে দিলে যেমন হয়
তেমনি আমার শরীর দুলতে থাকল। শুধু পার্থক্য হল
আমার ক্ষেত্রে কোন ঘর্ষন বা অন্য কোন বাধা ছিল
বলে দৃষ্টিগোচর হচ্ছিল না। খুব বেশিক্ষন
এভাবে থাকতে পারলাম না। একটু পরে উনার উপর
শুয়ে পড়ে শুধু মাজা নাড়াতে থাকলাম।
আন্টি বুঝতে পারলেন যে আমি খুব ক্লান্ত
হয়ে গেছি ও একইসাথে চরম উত্তেজনার
পথে যাচ্ছি। আন্টি নিজেই আমাকে ইশারায়
থামতে বলে পাল্টি খেয়ে উপরে উঠলেন। উঠলেন
ঠিকই কিন্তু আমার কোথাও ভর না করে হাঁটুর উপর
ভর দিয়ে বসলেন। আমার রাজদণ্ড যোনীবদ্ধ
করে একবার কয়েকশ কিলো প্যাস্কেল
প্রেশারে চাপ দেন আর একবার ছেড়ে দিয়ে শুন্যের
কাছাকাছি প্রেশার তৈরি করেন। নরম, গরম,
পিচ্ছিল পরিবেশে প্রচণ্ড চাপের তারতম্য হওয়ায়
টর্নেডো, সাইক্লোন, কালবৈশেখী সব কিছুই শুরু
হয়ে গেল। উনি হাঁটুর উপর ভর করে ছিলেন
বলে আমিও দুই হাত দিয়ে তার কোমর ধরে নিচ
থেকে বৈঠা মারতে থাকলাম তার নদীতে। অচিরেই
দুই কুল ছাপিয়ে বন্যা এল। এবার রহিম তো কোন
ছার, আমি বনের রাজা টারজানের মতন
করে চিৎকার করে উঠলাম। প্রবল বেগে আসা পানির
ধাক্কায় উনি একটু উপরের দিকে উঠে থাকলেন।
আমার অবস্থাও ধনুকের মতন হয়ে গেল। চোখ
বুজে কিছুক্ষনের জন্যে চুপ করে থাকলাম। উনি এ
সময় আমার বুকের উপর মাথা রাখলেন। আমি এতক্ষন
খেয়াল করিনি উনি কখন যে উনার বুক অনাবৃত
করেছেন। আস্তে আস্তে চোখ খুললাম। দেখি উনার
সিল্কি চুলগুলো আমার মুখে যত্রতত্র পড়ে আছে।
আমি উনার পিঠে হাত বুলালাম কিছুক্ষন। আমার
রাজদণ্ড আমের মোরব্বা হয়ে বের হয়ে আসা পর্যন্ত
অপেক্ষা করলাম। তারপর
উনাকে আস্তে পাশে সরিয়ে দিয়ে বসলাম তার
পাশে। এক পর্যায়ে উনার স্তনবৃন্তদ্বয় মিনিট দুয়েক
চুষে দাঁড়ালাম। উনার দুই হাত ধরে তুলে ঠোঁটে চুমু
দিয়ে বললাম, চলো গোসল করে আসি…..
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন